রবিবার (২১ মে) রাতে এবং সোমবার দিনের বিভিন্ন সময় জেলার প্রধান শহর মাইজদীতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, শনিবার সন্ধ্যায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনেসহ মাইজদীর বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২০টি ফেস্টুন টাঙান সেলিমের কর্মী-সমর্থকরা। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দলীয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের ফেস্টুন কেটে ফেলে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া সোমবার দিনভর অন্যান্যগুলো ভেঙে ও ছিঁড়ে ফেলা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যক্ষ এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম বলেন, নেতাদের ব্যানার-ফেস্টুন কর্মীরা লাগায়- এটা নেতাদের প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং গণতান্ত্রিক অধিকার। যারা ব্যানার-ফেস্টুন ছিঁড়ে এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করে জনগণ ভোটের মাধ্যমে জবাব দেবে। আওয়ামী লীগ প্রতিহিংসার রাজনীতি বিশ্বাস করে না।