প্রকাশ: সোমবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩, ১১:৩৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

আজকের ভোরের পাতা সংলাপের আলোচ্য বিষয়বস্তু ষড়যন্ত্র রুখে স্মার্ট বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে এবার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা যারা তরুণ আছি তারা যতক্ষণ পর্যন্ত বলীয়ান আছি ততক্ষণ পর্যন্ত ষড়যন্ত্রকারীরা আর উঠে দাড়াতে পারবে না এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে পদার্পণ করবই।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৯৫৬তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াসির আরাফাত-তূর্য। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।
ইয়াসির আরাফাত-তূর্য বলেন, আজকের ভোরের পাতা সংলাপের আলোচ্য বিষয়বস্তু ষড়যন্ত্র রুখে স্মার্ট বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে এবার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১ বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি এবং উদ্ভাবনী জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠায় স্মার্ট বাংলাদেশ-২০৪১ ভিশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’ গঠিত হয়। এগুলো হলো স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট ও স্মার্ট সোসাইটি। সরকার আগামীর বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়, যেখানে প্রতিটি জনশক্তি স্মার্ট হবে। বর্তমান সময়ের মানুষ অনেক স্মার্ট হয়ে গিয়েছে। তারা এখন সাড়া বিশ্বের সাথে তার মিলিয়ে চলতে চায়। তাদের কাছে কোন ধরণের গুজব ধোপে টিকবে না। এই স্মার্ট বাংলাদেশের অনন্য উদাহরণ হচ্ছে আজকে আমরা একেকজন একেক জায়গায় বসে অনলাইনে লাইভ কথা বলতে পারছি। এটা কিন্তু স্মার্ট বাংলাদেশের একটি জ্বলন্ত নিদর্শন। আগামীদিনে যে একটি ক্যাশলেস সোসাইটি হবে সেটাও কিন্তু এই স্মার্ট বাংলাদেশের আরেকটি লক্ষ্য। সবাই প্রতিটি কাজ অনলাইনে করতে শিখবে, ইকোনমি হবে ই-ইকোনমি, যাতে সম্পূর্ণ অর্থ ব্যবস্থাপনা ডিজিটাল ডিভাইসে করতে হবে। ই-এডুকেশন, ই-হেলথসহ সব কিছুতেই ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করা হবে। ২০৪১ সাল নাগাদ আমরা তা করা সক্ষম হব এবং সেটা মাথায় রেখেই কাজ চলছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষের রাজনীতি করেন। তাইতো আজকের বাংলাদেশে একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষও রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। এটাই বঙ্গবন্ধু কন্যার রাজনীতি, এটাই স্মার্ট বাংলাদেশের রাজনীতি বলে আমি মনে করি।