মঙ্গলবার ৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩০

শিরোনাম: অবসরের ৩ বছরের মধ্যে নির্বাচন করতে পারবেন না সরকারি কর্মকর্তারা    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ১৪ দলের শরিকদের বৈঠক আজ    রাজস্ব আয় বেড়েছে ১৪ শতাংশ    ইসির সঙ্গে বৈঠকে ইইউ বিশেষজ্ঞ দল    ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ    ইসির সঙ্গে ইইউ বিশেষজ্ঞ দলের বৈঠক রোববার    নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
শেখ হাসিনা : স্বপ্নের বাংলাদেশের রূপকার
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৬:২৯ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

পচাত্তরের ১৫ই আগস্ট কালরাতে বাঙালি জাতির ইতিহাসে ঘটে সবচেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা। সেদিন সপরিবারে হত্যা করা হয় বাঙালি জাতির মহানায়ক, রাজনীতির কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। দেশের বাইরে থাকায় সেই ভয়াল রাতে প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। তারপর এক কালোযুগের সূত্রপাত হয়। এই সময়ে উল্টোপথে হেঁটেছে জাতির জনকের পথ দেখানো বাংলাদেশ। ১৯৮১ সালের ১৭ মে জননেত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। তখন থেকেই মূলত বাংলাদেশের পুনর্জন্ম হয়। তারপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি আওয়ামী লীগ তথা বাংলাদেশকে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪১ বছরের রাজনীতির আলোকে আজকে বাংলাদেশ নতুন আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে হয়েছিল। তবে সেই রাষ্ট্র গড়ার সময় পাননি তিনি। স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মাথায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকদের হাতে সপরিবারে নিহত হন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। দীর্ঘ ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে একে একে কর্মসূচি হাতে নেন তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দূরদর্শী চিন্তা-চেতনায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব ষড়যন্ত্র, বাধা অতিক্রম করে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। দেশের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণ, বঙ্গবন্ধু টানেল, মেট্রোরেল স্থাপন, ১০০টি স্থানে ইকনোমিক জোন, সমুদ্র বিজয় ও সমুদ্র অর্থনীতির সম্ভাবনা কাজে লাগানো, রেলের উন্নয়ন ও রাস্তাঘাটসহ অবকাঠামো নির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়নে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন, স্বাস্থ্যখাতের উন্নতি, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, মাতৃমৃত্যুর হার কমানো, গড় আয়ু বৃদ্ধি, খাদ্য ঘাটতির দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, ফরেন রিজার্ভ বৃদ্ধি, রফতানি খাত ও আয় বৃদ্ধি, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল বিপ্লব প্রভৃতি কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে দেশকে তিনি স্বল্প সময়ে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে সক্ষম হয়েছেন। তার নেতৃত্বে দূরদর্শিতার স্বীকৃতি ও প্রশংসায় অভিষিক্ত হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশ। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত রূপকল্প ২০৪১-এ উন্নত বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নত দেশের তালিকায় নাম লেখাতে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে আমাদের বাংলাদেশ। কয়েক বছর আগেও বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ৩০০-৩৫০ ডলার, সেখানে ২০২০-২১ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে এই মাথাপিছু আয় ১০০০০ ডলার অতিক্রম করবে এবং ২০৪১ সালে এটা ১৪০০০ ডলারে উন্নীত হবে।

৫১ বছরে এসে জাতীয় বাজেটের আকার অনেক বেড়েছে। ১৯৭২-৭৩ সালে বাজেট ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। ২০২১-২২ সালের জাতীয় বাজেট হচ্ছে ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। বৃহৎ এই বাজেট দেশের উন্নয়নে কাজে আসবে। উন্নয়নের ধারায় বাজেটের এই বৃদ্ধি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে আমাদের জিডিপি ২.৫ শতাংশ। করোনা মহামারিকালেও আমাদের ২০২০-২১ সালে জিডিপি অর্জিত হয়েছে ৫.৪৭ শতাংশ। আমাদের রাজস্ব আয় বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। সদ্য স্বাধীন দেশ বাংলাদেশের ১৯৭২-৭৩ সালে সর্বমোট রাজস্ব আয় হয় ১৬৬ কোটি টাকা। ২০২০-২১ সালে আমাদের রাজস্ব অর্জিত হয় ২ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। বিশাল অর্জন। রাজস্ব বৃদ্ধি পেয়েছে ১ হাজার ৫৬৬ গুণ।

গত ৫১ বছরে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে কৃষিতে বিপ্লব হয়েছে। খাদ্যশস্য ১৯৭২ সালে উৎপাদিত হয় ১ দশমিক ২০ কোটি টন। আর ২০২০ সালে উৎপাদিত হয় ৪ দশমিক ২৫ কোটি টন। সবজি উৎপাদনে আমরা পৃথিবীর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছি। সবজি উৎপাদনে পৃথিবীতে প্রথম চীন এবং দ্বিতীয় অবস্থানে ভারত। বর্তমানে আমরা নিজেদের চাহিদা পূরণ করে বিদেশ সবজি রপ্তানি করছি। পাট উৎপাদনে এখন আমরা দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছি। দেশে এখন নানা রকম পাট পণ্য তৈরি হচ্ছে, রপ্তানিও হচ্ছে।

বর্তমান সরকারের সময়ে স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন হয়েছে। করোনা মহামারির সময় স্বাস্থ্য খাতের চিত্র বিশ্বে ছিল অনুকরণীয়। শিশু সুরক্ষায় বাংলাদেশ এগিয়ে। বাংলাদেশের শিশুরা জন্ম নেয়ার পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত ৯৭ শতাংশ বেঁচে থাকে। নবজাতক ও শিশুর মৃত্যুর হার কমেছে। বাংলাদেশের শিশু জন্ম নিতে প্রতি এক লাখ মায়ের মধ্যে মৃত্যু হচ্ছে ১৭৩ জন। আমাদের গড় আয়ু বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারত ও পাকিস্তানের মানুষের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু অনেক বেশি। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) ২০২০ সালের মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু এখন ৭২ দশমিক ৬ বছর। অন্যদিকে ভারত ও পাকিস্তানের মানুষের গড় আয়ু যথাক্রমে ৬৭ দশমিক ৭ বছর ও ৬৭ দশমিক ৩ বছর। বিভিন্ন সামাজিক ও অর্থনৈতিক খাতের সুফল মিলছে গড় আয়ুতে।

শিক্ষাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত হয়েছে নানা পদক্ষেপ। শতভাগ ছাত্রছাত্রীর মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ কার্যক্রম, নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেবার জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত উপবৃত্তি ব্যবস্থা প্রশংসার দাবি রাখে। বর্তমান সরকার ২৬ হাজার ১৯৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নতুন করে জাতীয়করণ করেছে। ১৯৯০ সালে বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিশুর শতকরা হার ছিল ৬১, বর্তমানে তা উন্নীত হয়েছে শতকরা প্রায় শত ভাগে।
ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দিতে বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি সেবা পৌঁছে দেবার অভিপ্রায়ে দেশের ৪৫৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার। তৈরি করা হয়েছে বিশে^র অন্যতম বিশাল ন্যাশনাল ওয়েব পোর্টাল। কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এ পোর্টালের সংখ্যা প্রায় ২৫০০০। দেশের সবক’টি উপজেলাকে আনা হয়েছে ইন্টারনেটের আওতায়। 

দেশের অভ্যন্তরে সর্বক্ষেত্রেই এই সময়ে লেগেছে উন্নয়নের ছোঁয়া। যোগাযোগ ক্ষেত্রে সারা দেশের চিত্র পাল্টে গেছে। ঢাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সব মহাসড়কই চার লেনে উন্নীত করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবি ও জাইকা সরে যাওয়া সত্ত্বেও নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মতো বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। রাজধানীতে নতুন নতুন ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল তৈরি করা হয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে হাতিরঝিলের মতো দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা। দীর্ঘদিন জুলে থাকা সমুদ্রসীমা নির্ধারণে আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিজয়ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান। ভারতের সঙ্গে অনিষ্পন্ন ছিটমহল বিনিময় চুক্তি করে নিজেকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি। যে চুক্তির আওতায় ২০১৫ সালের ১ আগস্ট রাতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ১১১টি ও ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল বিনিময় হয়। 



ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির আওতায় ইন্টারনেট ব্যবহারে সহজলভ্যতা, বিদ্যুৎ উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্য, দুর্যোগ মোকাবিলা, কৃষি উন্নয়ন, শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি লাভ, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণ, নারীর ক্ষমতায়ন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থানসহ সব ক্ষেত্রেই সেই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। এসব উন্নয়ন কর্মসূচি তাঁকে বাংলাদেশের উন্নয়নের রূপকারে পরিণত করেছে।

শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ নবতর অভিযাত্রায় এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে দুরন্ত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে। উন্নয়নের রূপকার হিসেবে তিনি নন্দিত। প্রধানমন্ত্রী নারী নেতৃত্বে সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে সম্মানজনক ‘গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ২০১৭ সালের প্রতিবেদনে ১৪৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৭তম এবং দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম স্থানে। নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে ১৫৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। এই অগ্রগতির স্বীকৃতি সরূপ যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা ‘গ্লোবাল সামিট অব উইমেন’ বাংলাদেশসহ এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অ লে নারী শিক্ষা ও ব্যবসায়িক উদ্যোগের বিষয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জন্য এই পুরস্কার দিয়েছে। এর আগেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের বর্তমান ১৮ জন জাতীয় নারী নেতার মধ্যে অন্যতম হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নারীর ক্ষমতায়নে ইতিহাস সৃষ্টি করে বিশ্বকে চমকে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বাধীনতার পর গত ৫১ বছরে বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন, তার সিংহভাগ শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে। আমাদের গর্ব ও গৌরবের এই ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশের দিনবদল হয়েছে। দেশের উন্নয়ন, অগ্রগতিতে থামিয়ে দিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানোসহ কমপক্ষে ২০ বার তাঁকে হত্যা করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। দেশী-বিদেশি বিভিন্ন ষড়যন্ত্র তাঁর পিছু ছাড়েনি। অদম্য সাহস, দৃঢ় মনোবল, সততা, নিষ্ঠা, মনন-মেধা, প্রজ্ঞা ও দক্ষতার বলেই শেখ হাসিনা আজ সফল রাষ্ট্রনায়ক। বঙ্গবন্ধুকন্যা যতদিন নেতৃত্বে থাকবেন, ততদিন দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

লেখক: কোষাধ্যক্ষ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়; সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
http://dailyvorerpata.com/ad/apon.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]