প্রকাশ: রোববার, ২৭ নভেম্বর, ২০২২, ৯:০৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক বাঞ্ছারামপুর বার্তা ও দৈনিক পরিবার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (পামেন) কে হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে স্থানীয় সাংবাদিকরা।
রবিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।সম্প্রতি বাঞ্ছারামপুর উপজেলার নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশের জের ধরে জনৈক ব্যাক্তি সাংবাদিক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান পামেনকে দেখে নেয়ার হুমকী দেন।পরে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে গত ২২ নভেম্বর মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের বরাবর লিখিত আবেদন করেন তিনি।তারই প্রেক্ষিতে সাংবাদিক মনিরুজ্জামান পামেনের নিরাপত্তার দাবিতে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সাংবাদিকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ছিলেন বাঞ্ছারামপুর প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক দৈনিক ইত্তেফাক ও মাইটিভির বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধি এম এ আউয়াল,বাঞ্ছারামপুর উপজেলা মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি ও সিএনএন টিভির আশিকুর রহমান,দৈনিক আমাদের অর্থনীতির ফয়সল আহমেদ খান,দৈনিক ভোরের পাতার জুনায়েদ আহমেদ (তিতাস),দৈনিক আজকের পত্রিকার শাহীন আহমেদ সাজু,দৈনিক সমাচারের জহিরুল হক,একাত্তর টিভির বাহারুল ইসলাম,দৈনিক ভোরের কাগজের জয়নাল আবেদীন,দৈনিক আলোকিত সকাল সেলিম রেজা,দৈনিক দেশসেবা নাছির উদ্দিন, দৈনিক ভোরের চেতনা মোল্লা মোঃ নাসির,দৈনিক ভোরের ডাক সুমন চক্রবর্তী, দৈনিক মুক্তখবর সফিকুল ইসলাম,দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার মাহবুবুর রহমান,দৈনিক সময়ের কণ্ঠ সাদ্দাম হোসেন,দৈনিক পরিবার ফজলে রাব্বি রিফাত ও বাঞ্ছারামপুর বার্তার কাজল মিয়া,বাঞ্ছারামপুর বার্তার মো.শামীম সহ আরও অনেকে।উল্লেখযোগ্য চাঁদাবাজি,সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, অবৈধ বালি উত্তোলন ও মাদক সংক্রান্ত সংবাদের জের ধরে বিএনপি সরকারের আমলেও নির্যাতিত হয়েছিলেন বাঞ্ছারামপুর বার্তা পত্রিকার সম্পাদক প্রকাশক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান পামেন।তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের একটি বিশেষ গ্রুপ বাঞ্ছারামপুর বার্তা পত্রিকার অফিস ভাংচুর ও লুটপাট করেছিলেন।
এম এ আউয়াল বলেন সাংবাদিক পামেন সহ সারা দেশে বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকদের কৌশলে ফাসানো হচ্ছে তার তীব্র নিন্দা জানাই,সঠিক তদন্ত করে আইনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের হুমকি ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিচারের দাবি জানান তিনি।