সোমবার ২৯ মে ২০২৩ ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০

শিরোনাম: বিশ্বব্যাপী শান্তি বিনির্মাণ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধানমন্ত্রী    বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা জাতিসংঘের মিশনে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে: রাষ্ট্রপতি    চীন বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী: প্রধানমন্ত্রী: প্রধানমন্ত্রী    টানা তৃতীয় মেয়াদে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত এরদোয়ান    নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই, বিদেশিরা আমাদের বন্ধু: কাদের    স্বর্ণের দাম কমলো    রাজধানীতে সেপটিক ট্যাংকে নেমে ২ শ্রমিকের মৃত্যু   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
গাছে গাছে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে বিলুপ্তপ্রায় সোনালু ফুল
এ এস খোকন, ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩, ৯:২৫ পিএম আপডেট: ২৩.০৫.২০২৩ ৯:২৭ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ভূরুঙ্গামারীতে গাছে গাছে সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে বিলুপ্তপ্রায় সোনালু ফুল। গ্রীষ্মে রোদ-বৃষ্টির লুকোচুরিতে সবুজ পাতার ফাঁকে হলুদ বর্ণের সোনালু ফুল প্রকৃতিকে সাজিয়ে তুলেছে অপরুপ সাজে। প্রকৃতিকে হলুদ রঙ্গে সাজিয়ে মৌমাছির গুঞ্জন আর পাখিদের কলকাকলিতে মাতোয়ারা করে রেখেছে চারপাশ।

এ ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্যাসিয়া ফিসটুলা।পাঁচ পাপড়ি বিশিষ্ট দীর্ঘ মঞ্জরির এ ফুল ফুটতে থাকে মাঝ গ্রীষ্মে। এর প্রধান আকর্ষণ হলো ঝুলন্ত পুষ্পমঞ্জরি। গাছের ডাল পালায় থোকায় থোকায় অলংকারের মতো শোভা পায় সোনালু ফুল। এ বৃক্ষের ফল হয়  লম্বাটে। ফলে স্থানীয়ভাবে এর ফল  বানরলাঠি বা বাঁদরলাঠি নামে পরিচিত। 



জানা যায়, অপরুপ শোভা দানকারী সোনালু ফুল বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে ফুটে। সাধারণত সোনালু গাছ জন্মায় প্রাকৃতিকভাবে। প্রকৃতির শোভাবর্ধনকারী ও ভেষজ গুণাবলি সম্পন্ন এই গাছ বেশির ভাগই বেড়ে ওঠে অযত্ন-অবহেলায়। এক সময় উপজেলার বন বাদারে, গ্রামীণ রাস্তার ধারে, পরিত্যক্ত জমিতে প্রায় সর্বত্রই  সোনালু গাছের দেখা পাওয়া যেত। কালের পরিক্রমায় এ গাছ হারিয়ে যেতে বসেছে।বর্তমানে খুব কম সংখ্যক গাছের দেখা মেলে।চিরচেনা সোনালু ফুল গাছ এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে।

অসংখ্য ঔষুধি গুনে ভরপুর এ গাছটি সংরক্ষণ ও রক্ষায় সকলকে এগিয়ে আসতে হবে বলে মনে করছেন উপজেলার সচেতন মহল ও পরিবেশবাদি বিভিন্ন সংগঠন।

বলদিয়া কলেজের ইংরেজি প্রভাষক ও  সাংস্কৃতিক ব‍্যক্তিত্ব মাইদুল ইসলাম মুকুল বলেন, সোনালু ফুল গাছ প্রকৃতিতে শোভা বর্ধণকারী এক অসাধারণ গাছ। গাছটি সংরক্ষণ করতে সংশ্লিষ্ট মহলের ব‍্যাপক প্রচারের প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।

উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ  কর্মকর্তা সুলতান সেলিম বলেন, গাছটি অযত্ন অবহেলায় বেড়ে ওঠে বিধায় কৃষক পর্যায়ে এর গুরুত্ব কম। তবে এ ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে এবং  নতুন প্রজন্মের জন‍্য তা সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/brunaifood.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
http://dailyvorerpata.com/ad/apon.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]