শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দুটি কারণে এখানে আসা। সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাজ দেখা এবং কি কি কাজ করা যায় সেটা। এখানে সরকারের প্রতিটি বিভাগ নিজে নিজে উৎসাহ নিয়ে কাজ করছে।
তিনি বলেন, যতদিন যাবে নতুন নতুন সমস্যা আসবে। সমস্যা দূর করে আরও ভালো করে কাজ করতে হবে। জাতীয় দুর্যোগ জাতীয়ভাবে মোকাবিলা করতে হবে। দুর্যোগে সাহস নিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সার্বক্ষণিক খোঁজ রাখছেন। এখনও অনেক পানিবন্দি আছে। যতদিন মানুষের প্রয়োজন হবে সেনাবাহিনী সুনামগঞ্জে ততদিন থাকবে।
এরপর তিনি বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। সুনামগঞ্জের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ হাজার ৫০০ জনকে খাদ্য সহায়তা দেন। ত্রাণ বিতরণের আগে তিনি হেলিকপ্টার দিয়ে সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর ১৭ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল হামিদুল হক, সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, সুনামগঞ্জ পৌরসভার মেয়র নাদের বখ্তসহ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাগণ।