সমাবেশে আসা বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী সেসব বাসে করে বাড়িতে যাচ্ছেন।
চট্টগ্রামগামী একটি বাসের যাত্রী মিহির বলেন, দুইদিন বাস চলাচল না করায় নিজ কর্মস্থলে যেতে পারছিলাম না। আগামীকাল অফিস আছে এ জন্য ধর্মঘট প্রত্যাহারের পর পরই রওনা দিলাম।
নাজনীন নামের আরেক যাত্রী বলেন, ঢাকার একটি হাসপাতালে আমার এক আত্মীয় অসুস্থ থাকায় সেখানে যেতে পারছি না। এতে করে খুব ভোগান্তি হয়েছে।
এর আগে বিএনপির গণসমাবেশের দুদিন আগে হঠাৎ করে ৩৬ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেয় রংপুর মটর মালিক সমিতি। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রীসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা।
রংপুর জেলা মটর মালিক সমিতির সভাপতি একেএম মোজাম্মেল হক বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে মহাসড়কে থ্রি হুইলার, নসিমন, করিমনসহ লাইসেন্সবিহীন ও অন্যান্য অবৈধ যানবাহন চলাচল বন্ধের দাবিতে এবং রংপুর-কুড়িগ্রাম রুটে প্রশাসনিক হয়রানির প্রতিবাদে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বাস, মিনিবাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস চলাচল বন্ধ ছিলো। আজ সন্ধ্যার পর থেকে এসব যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।