প্রকাশ: রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫, ৩:৩১ পিএম

‘প্রশ্ন নয় প্রশংসা করতে এসেছি’—এই ছিল হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের ধরন। এই দমনপীড়নের মধ্যেও যারা ন্যূনতম সাংবাদিকতার চেষ্টা করতেন তাদের ওপর নেমে আসত নির্যাতনের খড়গ। যেসব কারণে জুলাই অনিবার্য হয়ে উঠেছিলো তার মধ্যে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়াও ছিলো অন্যতম।
রোববার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড পেজে প্রতীকী দুটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে এসব লেখা হয়।
শিল্পী দেবাশিস চক্রবর্তী জুলাই প্রিলিউড সিরিজের ৯ ও ১০ নম্বর পোস্টার এঁকেছেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতাহীনতা ও চাটুকারিতাকে থিম করে।
জুলাই ২০২৪ এর অন্যতম যোদ্ধা এই শিল্পী সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে জুলাই ‘পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে এসব পোস্টার ডিজাইন করছেন। এসব পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই অনিবার্য হয়ে ওঠার কারণ এবং যা ঘটেছিল জুলাইয়ে।
হাসিনার মুখে ছিল এক কথা, ভেতরে অন্য চিত্রহাসিনার মুখে ছিল এক কথা, ভেতরে অন্য চিত্র
এর আগে শনিবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড পেজে ‘জুলাই স্মৃতি উদযাপন অনুষ্ঠানমালা’র অংশ হিসেবে গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপট তুলে ধরতে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ করে।
ওই পোস্টের ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘আমার চাওয়া পাওয়ার কিছু নাই। আমি আসছি মানুষকে দিতে- মুখে এই কথা বলে বলে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা ফেনা তুলে ফেললেও ভেতরের চিত্র কি ছিল এটা এখন উন্মোচিত। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় লাগামহীন এবং অবিশ্বাস্য স্কেলের এই লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের এক বড় নির্দেশক। শিল্পী দেবাশিস চক্রবর্তী জুলাই প্রিলিউড সিরিজের ৫ থেকে ৮ নম্বর পোস্টার এঁকেছেন এই লুটপাটকে থিম করে।’