রবিবার ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২৬ মাঘ ১৪৩১

শিরোনাম: জুলাইয়ের শহীদ পরিবারের কয়েকজনের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ   পুলিশের অভিযানে মহিলা লীগ নেত্রী সাবিনা ইয়াসমিন গ্রেপ্তার   কোচের আর্থিক সংকট, বাড়ি কিনে দেন ভারতের সাবেক পেসার   গুলশানের বিলাসবহুল ভবনে থাকতেন টিউলিপ সিদ্দিক!   ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে যোগ দিতে দুবাই যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা   অর্থ পাচারকারী ১২ জনকে চিহ্নিত: প্রেস সচিব   বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের মন্তব্য ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
জানুয়ারির মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়া হবে
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
প্রকাশ: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৩:৪৫ পিএম

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, বছরের শুরুতেই আমরা শিশুদের হাতে প্রথম শ্রেণি থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত সব বই পৌঁছে দিয়েছি। পরিমার্জন এবং বাইরের একটি টেন্ডার বাতিল করার কারণে কয়েকটি ক্লাসে বই দিতে বিলম্ব হচ্ছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে প্রাথমিকের ৪র্থ ও পঞ্চম শ্রেণির বই ছাপানো হচ্ছে, তা আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিংও করছি। জানুয়ারির মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়া হবে।  

শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) ময়মনসিংহের দশম গ্রেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।  

ডা.বিধান রঞ্জন রায় বলেন, শিশুদের সামগ্রিক বিকাশে শুধু বইয়ের ওপর নির্ভর করলে অনেক সময় ফলাফল খারাপ হয়। তাদের সামগ্রিক বিকাশে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যোগ দেওয়া দরকার। এজন্য শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা দরকার।

তিনি আরও বলেন, শিশুদের পড়াশোনার মানবৃদ্ধির পাশাপাশি সেক্ষেত্রে খরচ কমাতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় আনা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কাজ শুরুও হয়েছে, তখন আমরা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো তত্ত্বাবধান করতে পারব। তারাও সকল কিছু নিয়মের মধ্যে করতে বাধ্য থাকবে।

এ সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো শিক্ষার্থী সংখ্যা কমে যাচ্ছে-এমন প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার পরেও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে, তার অনেক কারণ রয়েছে। এরমধ্যে কোভিড, পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন হওয়া, বছর শেষে যে পরীক্ষা হতো সেটি চলছিল না, এতে অভিভাবকরা সন্তুষ্ট হতে পারেননি। এতে অনেক বাচ্চা প্রাইমারি ছেড়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে চলে গেছে। এ থেকে কীভাবে উত্তরণ করা যায় সেটা নিয়ে কাজ হচ্ছে। আমরা পরীক্ষা পদ্ধতি আবার পরিবর্তন করেছি, তবে ঠিক আগের মতো যাচ্ছি না। দুই ধরনের বিষয় রাখা হচ্ছে- প্রথমত ক্লাসে মূল্যায়ন তারপর চার মাস পরপর মূল্যায়ন হবে। এতে আশা করি অভিভাবকদের প্রত্যাশা পূরণ হবে। এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে - বাচ্চারা যেন পড়াশোনায় ভালো করতে পারে, সেই লক্ষ্যে সকল কিছুতে পরিবর্তন আনা জরুরি।

মতবিনিময় সভায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ) ময়মনসিংহের পরিচালক ফরিদ আহমেদ, উপপরিচালক সাদিয়া উম্মুল বানিন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মিজানুর রহমান খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন। পরে দশম গ্রেডের কর্মকর্তাদের মৌলিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: vorerpata24@gmail.com বার্তা ইমেইল:news@dailyvorerpata.com বিজ্ঞাপন ইমেইল:vpgmad@gmail.com