প্রকাশ: শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩, ৯:৩৭ পিএম
শরীয়তপুর সদর উপজেলায় সাত্তার ফকির (৫৫) নামে এক রিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যার করার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ১১টায় দিকে সদর উপজেলার দেওভোগ গ্রামে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
সাত্তার ফকির ওই গ্রামের মৃৃত এনাছ উদ্দিন ফকিরের ছেলে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, সাত্তার ফকিরের সাথে তার সৎ ভাই কামাল ফকির ওরফে কামু ফকিরের পূর্ব দ্বন্দ্ব রয়েছে। গত সবে বরাতের রাতে তু্চ্ছ ঘটনায় সাত্তার ফকির ও কামাল ফকিরের ছেলেদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় কামাল ফকির বাদী হয়ে সাত্তার ফকির, সাত্তার ফকিরের স্ত্রী ও ছেলে- মেয়েদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে তারা কিছুদিন জেল খেটে জামিনে আসেন। ওই পূর্ব বিরোধের জের ধরে শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে কামাল ফকির ও তার ছেলেরা লোকজন নিয়ে সত্তার ফকিরকে বাড়ি থেকে ঢেকে রাস্তায় নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় ওই এলাকার এসকান্দার ফকিরের ছেলে ইমরান ফকির (১৫), দেলোয়ার হোসেন দিলু মাদবরের ছেলে শিহাব মাদবর (১৫) ও বাবুল মোল্যার ছেলে মাহফুজ মোল্যাকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পালং মডেল থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন বলেন, পূর্ব বিরোধের জের ধরে দেওভোগ গ্রামে সাত্তার ফকির নামে এক রিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তার মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। বাকি আসামীদের গ্রেফতারে চেষ্টা চলছে।
কর্মোপযোগী শিক্ষার মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত উন্নতি সম্ভব
নববর্ষের আনন্দ যেন বিষাদের কারণ না হয়: রাষ্ট্রপতি
পাল্টাপাল্টি হামলা-মামলায় উত্তপ্ত পাবনা ১: আসামীরা ঘুরছে প্রকাশ্যে!
মহাসমাবেশ স্থগিত করলো হেফাজতে ইসলাম
বিএনপির নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
রিজার্ভে বাংলাদেশের উন্নতি
