শনিবার ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

শিরোনাম: এন্ডোসকপির পর খালেদা জিয়ার রক্তক্ষরণ বন্ধ, শাশুড়িকে দেখে মায়ের বাসায় জোবাইদা   আগামীর বাংলাদেশ হবে কুরআনের বাংলাদেশ: জামায়াত আমির   খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় দোয়ার আয়োজন রাষ্ট্রপতির   খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিতে জার্মানি থেকে আসছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স    বাংলাদেশে এলো তারেক রহমানের বুলেটপ্রুফ গাড়ি, দাম কত?   হেলিকপ্টারে বিমানবন্দর যাবেন খালেদা, মধ্যরাতে আসছে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স   নড়াইল-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন মনিরুল ইসলাম   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
আমাদের এখন কোটির উপরে ম্যানপাওয়ার আছে: ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫, ১০:১৭ AM

এখন প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী বর্তমানে কোটির উপরে ম্যানপাওয়ার নিয়ে কাজ করছে।

অনুষ্ঠানের উপস্থাপক জামায়াতের সাম্প্রতিক ইফতার আয়োজনের অর্থের উৎস সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আমাদের অর্থের উৎস সম্পূর্ণ স্বচ্ছ এবং সাংগঠনিকভাবে নির্ধারিত।" তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, "আমি নিজেও ছাত্র শিবির থেকে উঠে এসেছি এবং কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছি। আমাদের অর্থের উৎস দীর্ঘদিন ধরেই স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হচ্ছে। আমাদের গঠনতন্ত্রে চারটি স্পষ্ট অর্থনৈতিক নীতি রয়েছে।"

প্রথমত, জামায়াতের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক উৎস হলো সদস্যদের ব্যক্তিগত অনুদান। সংগঠনের প্রতিটি সদস্য থেকে শুরু করে সমর্থক পর্যায়েও অর্থ অনুদান দেওয়ার একটি নির্দিষ্ট নীতি রয়েছে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতিটি সদস্যকে তার মাসিক আয়ের ৫% সংগঠনের কাজে দান করতে হয়। কেউ চাইলে ১০% বা তার চেয়েও বেশি দিতে পারে। বর্তমানে জামায়াতের কোটির উপরে ম্যানপাওয়ার রয়েছে, এবং যদি প্রত্যেকে নির্ধারিত অনুপাতে অর্থ প্রদান করে, তবে সংগঠনের জন্য একটি শক্তিশালী তহবিল গঠিত হয়।

দ্বিতীয়ত, জামায়াতের আরেকটি বড় অর্থনৈতিক উৎস হলো প্রকাশনা। তাদের প্রচুর বই বিক্রি হয় এবং কর্মীদের বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করা হয়। সংগঠনের সিলেবাস শেষ না করে কেউ দায়িত্বশীল পদে আসতে পারে না। প্রকাশনা থেকে সংগৃহীত লভ্যাংশ সংগঠনের কাজে ব্যবহৃত হয়।

তৃতীয়ত, সংগঠনের সঙ্গে যারা একসময় যুক্ত ছিলেন, তারা যখন শিক্ষাজীবন শেষে ব্যবসা বা চাকরিতে প্রবেশ করেন, তখন অনেকেই স্বেচ্ছায় অনুদান দিয়ে থাকেন। এটি সংগঠনের একটি বড় আর্থিক সহযোগিতার উৎস।

চতুর্থত, প্রবাসী জনশক্তির অর্থায়নও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জামায়াত সম্পর্কে বলা হয় যে, বাইরের একটি বিশাল ডোনেশন আসে। এটি সত্য যে, জামায়াতের লক্ষাধিক জনশক্তি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন। তারা সংগঠনের প্রতি মনের টান থেকে অর্থ সহায়তা করেন, কারণ তারা দেশে থাকতে পারছেন না বা সরাসরি শ্রম দিতে পারছেন না।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: vorerpata24@gmail.com বার্তা ইমেইল:news@dailyvorerpata.com বিজ্ঞাপন ইমেইল:vpgmad@gmail.com