প্রকাশ: রোববার, ৪ আগস্ট, ২০২৪, ১২:৫৭ এএম | অনলাইন সংস্করণ
মাথাহীন মোরগ হলে যা হয়, কোটা আন্দোলনকারীদের এখন একই অবস্থা। গোপনে কলকাঠি নাড়লেও, কেউ প্রকাশ্যে তাদের মাথা হতে আসবে না, নিশ্চিত থাকেন। কারণ, হত্যার বিচারের দাবীর চেয়ে শেখ হাসিনার পদত্যাগই, তাদের কাছে মূখ্য। তারা চাকরী না, ক্ষমতা চায়।
তারা নয় দফা দিলো, বিচার চাইলো। আর একদিনও দেরী করলো না। শেখ হাসিনার পদত্যাগের একদফা দিয়ে দিলো। যে দাবি জামাত বিএনপির দীর্ঘদিনের। এখন আন্দোলনে আসা সাধারণ শিক্ষার্থী এবং মানুষগুলোও আপনাদের ছাড়বে না। এক দফার পর, অনেকেই লাল থেকে কালোতে ফিরে আসছেন।
তাই, এখন আমাদের হিসাব’টাও ভিন্ন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে বিচারের কথা বলেছেন, আলোচনার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। আপনারা প্রত্যাখ্যান করে এক দফায় গেলন। এখন হত্যার বিচারের আর কোন দাবী নাই। তাহলে হিসাবটা কি দাঁড়ালো?
আপনাদের আন্দোলনের হিসাবটা শুরু থেকে এটাই ছিলো। সাধারণ শিক্ষার্থীদের কিছু যৌক্তিক আবেগকে ব্যবহার করেছেন। সাধারণ মানুষের সমর্থন দেখে অতি লোভে চরম ভুল'টা করলেন। কারণ, মূল দাবী কোটার হিসাবটা’তো অনেক আগেই শেষ।
মোটা বুদ্ধিতে নতুন সরকারের দাবি জানাইলেন, কিভাবে হবে, কে হবে- কোনো দিক নির্দেশনা ছাড়া। দেশ ও রাজনীতি কি ছেলের হাতের মোয়া নাকি? হেফাজতের মত একই ভুল আপনারাও করলেন। লোক দেখলে মাথা ঠিক থাকেনা।
শহীদ মিনারে আপনাদের যা লোক হয়েছে এর অর্ধেকের বেশি বিএনপি-জামাত। আওয়ামী লীগ এক ঘন্টার নোটিশে এর চেয়ে বেশি লোক জড়ো করতে পারে। শেখ হাসিনার উপর যেহেতু হাত দিয়েছেন, এখন আমাদের আর বসে থাকার সুযোগ নাই।
ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ অনেক সুন্দর, অনেক শক্তিশালী।
(লেখাটি প্রধানমন্ত্রীর সাবেক উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন এর ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া)
টঙ্গীর জোড় ইজতেমায় আরও তিন মুসল্লির মৃত্যু
আমিরুল-রাকিবুলের হ্যাটট্রিকে চীনকে উড়িয়ে পঞ্চম বাংলাদেশ
সাবেক চার মন্ত্রীসহ ৯ জন নতুন মামলায় গ্রেফতার
জীবন গেলে যাবে, তবুও বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করবোই: আগ্রাসনের দিকেই কি ঝুঁকছে ভারত!
মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি
ডেমরায় বিএনপির মিছিলে ছাত্রলীগের হামলায় আহত ১০
