জয় বলেন, আমার এই বিশ্বাসটাই আছে যে, বাংলার মানুষ, আমরা নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করতে পারি। আপনার জানেন যে, এখন সারাবিশ্বেই অনেক সংকট চলছে, যুদ্ধ চলছে, সমস্যা চলছে। এই একটি কোভিড মোকাবিলা করলাম আমরা দু’বছর আগে। কোভিড যেতে না যেতে এখন যুদ্ধ, সন্ত্রাস, সবকিছুর দাম বেড়ে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক চাপ পড়ছে।
তিনি প্রশ্ন তোলেন, অনেকেই এখন ভয়ে ভয়ে থাকে যে- এই সমস্যা আমাদের দেশ কীভাবে মোকাবিলা করবে? উত্তরে সজীব ওয়াজেদ বলেন, এই কথাটা কেন বলছি এখানে। আপনারাই (তরুণ উদ্যোক্তারা) সেই সমস্যা সমাধানের উদাহরণ। দেখেন সমস্যার কোনোদিন শেষ থাকে না। এই ১৪ বছর যে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়, এর মধ্যে আমরা কী কী সমস্যা দেখেছি? প্রথমেই ছিল বিদ্যুতের সমস্যা। এই যে লোডশিডং হয় এটা আমরা কীভাবে সমাধান করবো? তারপর অর্থনীতির। এত মানুষকে কীভাবে খাওয়ানো হবে। এই অর্থনীতিকে কীভাবে আগানো যায়? এগুলো আমরা সমাধান করে দেখিয়েছি।
২০২০ সালে সারাবিশ্বে কোভিড মহামারির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারপর এলো কোভিড। এটা নিয়ে সবাই ভয়ে ছিল। সবাই আতঙ্কে। সারাবিশ্বেই আতঙ্ক। তবে কী দেখা গেল? আমরা বাংলাদেশে, নিজেদের মতো করে নিজেদের পরিকল্পনায় এই কোভিডকে কিন্তু বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের তুলনায় এমনকি সব থেকে ধনী দেশের চাইতেও ভালোভাবে মোকাবিলা করেছি।
প্রধানমন্ত্রী তথ্য-প্রযুক্তি উপদেষ্টা বলেন, আমার নিজেরই আনন্দ লাগে যে, যখন দেখি আমাদেরই দেশে আপনারা (তরুণরা) রোবটিক হাব বানাচ্ছেন, এটা অসাধারণ। আমাদের দেশ থেকে আপনারা ক্লাইমেট চেইঞ্জ-এর জন্য দাবি করতে ইউএন-এতে প্রতিনিধি পাঠাচ্ছেন, এটা অসাধারণ।