শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনাম: বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর    রায়পুরের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে পুনরায় উপজেলা চেয়ারম্যান হতে চান অধ্যক্ষ মামুন    বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন ভিত্তিহীন    দেশে দীর্ঘ তাপপ্রবাহে রেকর্ড , আরও কতদিন থাকবে জানালো অধিদপ্তর    প্রশ্ন ফাঁস চক্র, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫    কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস     ঢাকায় ভিসা সেন্টার চালুর পরিকল্পনা রয়েছে ব্রাজিলের: রাষ্ট্রদূত   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সামুদ্রিক প্রাণী যাচ্ছে মহাকাশে
ভোরের পাতা ডেস্ক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৩ জুন, ২০২১, ৩:৪৫ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

নতুন এক উদ্যোগ নিল যুক্তরাষ্টের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। পৃথিবী থেকে মহাকাশে প্রাণী পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছে সংস্থাটি। 

এ ব্যাপারে পরিকল্পনাও শুরু হয়ে গেছে। পাঁচ হাজার টারডিগ্রেড ও ১২৮টি স্কুইডের বাচ্চা মহাকাশে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে তারা। 

এই স্কুইড অন্ধকারে জ্বলতে পারে। জীব মহাকাশে কতটা নিজেকে টিকিয়ে রাখতে সক্ষম, এই পরীক্ষার ফলে তা অনেকটাই জানা যাবে বলে মনে করছেন নাসার বিশেষজ্ঞরা।

বৃহস্পতিবার (৩ জুন) ফ্যালকন ৯ রকেটে উঠবে এই টারডিগ্রেড ও স্কুইডের বাচ্চাগুলো। ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২৯ মিনিটে যাত্রা শুরু করবে মিশন।

এর পর প্রাণীগুলোকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন থেকে স্পেস এক্সের ২২তম কার্গো মিশনের সময় মহাকাশে পাঠানো হবে।

টারডিগ্রেড ছোট প্রাণী। কেবল এক মিলিমিটার এর দৈর্ঘ। এ ছাড়া এরা অত্যন্ত কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে বেঁচে থাকতে সক্ষম। এমনকি উচ্চচাপ ও তেজস্ক্রিয় ক্ষেত্রেও এরা বেঁচে থাকতে পারে।

অথচ এই ধরনের পরিস্থিতিতে বেশিরভাগ প্রাণীই বাঁচতে পারে না। বেঁচে থাকা এই আশ্চর্য শক্তির কারণে এ প্রাণীগুলোকে বিজ্ঞানীরা মহাকাশের গবেষণা চালানোর জন্য বেছে নিয়েছেন। এদের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা নির্দিষ্ট জিনগুলি বোঝার চেষ্টা করবেন যা জীবকে চরম প্রাকৃতিক পরিবেশে টিকে থাকতে দেয়।



বিজ্ঞানীরা বোবটাইল প্রজাতির স্কুইডের বাচ্চাদের আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন পাঠাচ্ছেন। এগুলোর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা হলো এরা অন্ধকারে নিজেদের আলোকিত করার ক্ষমতা রাখে। মাত্র তিন মিলিমিটার হয় এদের দৈর্ঘ্য। এই স্কুইডগুলোর অন্ধকারে জ্বলজ্বল করার পেছনে একটি অঙ্গ দায়ী। এগুলো প্রাণীর ভেতর থেকে আলো বিচ্ছুরিত করে।

আলো না থাকলে বায়োলুমিনসেন্ট ব্যাকটেরিয়া থেকে এরা আলোকিত হওয়ার জন্য সহায়তা গ্রহণ করে। তবে এটি অন্তর্নির্মিত নয়। বহু বছর ধরে ব্যাকটেরিয়াগুলো মহাসাগর থেকে স্কুইডের দেহে জমা হয়। গবেষকরা মহাশূন্যে যাত্রা শুরুর আগে বাচ্চা স্কুইডদের দেহে এই ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করান।


ভোরের পাতা/কে 

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »


আরও সংবাদ   বিষয়:  প্রাণী   নাসা   মহাকাশে   পৃথিবী  







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]