রবিবার ৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

শিরোনাম: যেসব কারণে খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ায় বিলম্ব হচ্ছে!   ছাত্রশক্তির নেত্রীকে বিয়ে করলেন এনসিপির হান্নান মাসউদ   তফশিল ঘোষণার তারিখ এখনো ঠিক হয়নি: ইসি সচিব   প্রশাসনিক ক্যু করে ক্ষমতায় যাওয়া আর হয়ে উঠবে না: জামায়াত আমির   মোংলা পৌর জিয়া মঞ্চের সভাপতি সালাম, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর; সাংগঠনিক পদে সমালোচনার ঝড়   ১৫ দল নিয়ে ‘মানবতার জোট’র আত্মপ্রকাশ   বাণিজ্যিক আদালত দেশের অর্থনীতিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে: প্রধান বিচারপতি   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
অর্থপাচার মামলায় তারেক রহমান ও মামুনের খালাস
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫, ১১:২৭ AM

অর্থপাচারের অভিযোগে মানি লন্ডারিং আইনে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন খালাস পেয়েছেন। 

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ মার্চ) আপিলের ওপর শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ রায়ের জন্য ৬ মার্চ ঠিক করে আদেশ দেন।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তাদের দুইজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এরপর বিচার শুরু হয় ২০১১ সালের ৬ জুলাই।

ঘুষ হিসেবে আদায়ের পর ২০ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগে করা এ মামলার রায়ে ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ মো. মোতাহার হোসেন ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেককে বেকসুর খালাস দিয়েছিলেন। আর গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে সাত বছর কারাদণ্ড এবং ৪০ কোটি টাকার অর্থদণ্ড দেয়া হয়।

২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেকের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে দুদক। শুনানি শেষে ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি দুদকের আপিল গ্রহণ করে তারেককে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।

২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ২০ কোটি টাকার অর্থদণ্ড দেয়। সেই সঙ্গে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ডও বহাল রাখা হয়। তবে তাকে বিচারিক আদালতের দেয়া ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড পরিবর্তন করে ২০ কোটি টাকা করা হয়।

এদিকে পাঁচ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর আইনি পদক্ষেপ নেন তারেক রহমানের আইনজীবীরা। গিয়াস উদ্দিন আল মামুনও খালাস চেয়ে আপিলের অনুমতি চান। শুনানি শেষে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাজা ও জরিমানা স্থগিত করে আপিলের অনুমতি দেয় সর্বোচ্চ আদালত।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও আওয়ামী লীগ আমলে তার বিরুদ্ধে কয়েক ডজন মামলা হয়। এর মধ্যে প্রায় ৪০টি মামলায় তিনি খালাস পেয়েছেন।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: vorerpata24@gmail.com বার্তা ইমেইল:news@dailyvorerpata.com বিজ্ঞাপন ইমেইল:vpgmad@gmail.com