বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি ফজলে শামীম এহসান জাগো নিউজকে বলেন, আমরা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। এ মুহূর্তে কারখানা বন্ধ করা হলে শিপমেন্ট হতো না, অর্ডারের পণ্য রফতানি আটকে গেলে বেতন-বোনাস নিয়ে জটিলতা তৈরি হতো। তা ছাড়া ঈদের বোনাসের সঙ্গে আগামী মাসের অর্ধেক বেতনও সমন্বয় করে শ্রমিকের হাতে তুলে দেয়া সম্ভব হতো না।
এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, আমরা কারখানা চালু রাখার যৌক্তিক কারণগুলো সরকারকে অবগত করেছিলাম। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমাদের যৌক্তিক কথার বাস্তবায়ন হয়েছে। এখন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে শিল্পউৎপাদন হবে, শ্রমিকরাও নিরাপদে থাকবেন। প্রয়োজনে আমরা তাদের পরিবহনের মাধ্যমে কারখানায় আনবো। কঠোর স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়ন করা হবে।