
পাঁচ বছরে দ্বিগুণ ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
দেশে গত পাঁচ বছরে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের পরিমাণ বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। বর্তমানে দেশে তিন কোটির বেশি মানুষ বিভিন্ন ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিচ্ছেন। তবে এ খাতে ঋণ বিতরণের মতো খেলাপি ঋণের হারও আগের তুলনায় বেড়েছে।
দেশের ক্ষুদ্রঋণ পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) বা ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের বার্ষিক পরিসংখ্যান প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
সমকাল
নগদ ‘মূল্য’ দিলেই মিলছে বিনামূল্যের পাঠ্যবই
সাংবাদিক পরিচয় লুকিয়ে অভিভাবক সেজে রাজধানীর নীলক্ষেত বইয়ের বাজারে এক দোকানে কিনতে চাওয়া হলো অষ্টম শ্রেণির এক সেট পাঠ্যবই। দোকানি জানালেন– নেই। এ দোকান সে দোকান ঘুরে পাওয়া গেল না। ফিরে আসার মুহূর্তে হঠাৎ এক লোক ফিসফিস করে বললেন, কোন ক্লাসের বই লাগবে স্যার? কৌশলে জানা গেল লুঙ্গিপরা এই লোকের নাম আমিনুল। অষ্টম শ্রেণির বই লাগবে জানাতেই তিনি বললেন, পুরো সেট একদাম ৫ হাজার টাকা। রাজি হতেই এখানে দাঁড়ান বলে ঢুকে গেলেন পাশের সরু গলিতে। দুই মিনিটেই এনে দিলেন এক সেট বই। দ্রুত টাকা নিয়ে সরে গেলেন সেখান থেকে। গত শুক্রবার বিকেলের ঘটনা এটি।
এভাবেই চলতি শিক্ষাবর্ষের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ‘মূল্য’ দিলে কেনা যায় খোলাবাজারে। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির একসেট বই বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার টাকায়। নবম শ্রেণির বই সেটপ্রতি (গ্রুপভেদে দু-একটি বই কম থাকছে) ৬ থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা। রাজধানীর নীলক্ষেত, বাংলাবাজারসহ দেশের অনেক স্থানে বিনামূল্যের পাঠ্যবই বিকিকিনির তথ্য মিলেছে। স্কুলগুলোতে ক্লাস শুরু হয়ে যাওয়ায় এবং পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণে এ বছর কিছুটা দেরি হওয়ায় এমন পরিস্থিতি। গ্রামাঞ্চলের বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর অনলাইন ভার্সন থেকে বই ডাউনলোড করার সুযোগ নেই। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, বিনামূল্যের পাঠ্যবই কেনাবেচার সুযোগ নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা নিয়ে জড়িতদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
কালের কণ্ঠ
শিল্পে উৎপাদন খাতের অবদান ১১.৫ থেকে কমে ৮.৭৭ শতাংশে
গত সাড়ে ১৫ বছরে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে জুলাই অভ্যুত্থানে পতিত হাসিনা সরকার। ১৮ কোটি মানুষের রক্ত-ঘাম ঝরানো করের টাকার যথেচ্ছ অপব্যয়ে এবং প্রকল্পের নামে পকেট ভারী করেছে ফ্যাসিস্ট সরকার। দেশের অর্থনীতি বড় হবে, আসবে বড় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ, শিল্পপ্রতিষ্ঠান হবে, কর্মসংস্থান হবে—এসব বুলি আওড়ে নেওয়া হয়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো মেগাপ্রকল্প। কিন্তু এসবের নাম করে তথ্যের গোঁজামিলে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে বৃহত্তর কাগুজে অর্থনীতি।
যুগান্তর
পুলিশের খাতায় হাসিনার নামে ৭২ হত্যা মামলা
যে কোনো অপরাধীর অপরাধের তথ্য সংরক্ষণের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার বা সিডিএমএস (ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) রেকর্ডে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে ৭২টি মামলা থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। সবগুলো মামলাই গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা।
সিডিএমএসের বাইরে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও দেশের বিভিন্ন আদালতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বেশকিছু মামলা এবং অভিযোগের তদন্ত চলমান থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়াও সিডিএমএসে তার পরিবারের সদস্যদের মামলার তথ্যও রয়েছে। এতে দেখা যায়, শেখ হাসিনার ছেলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর আইসিটিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নামে ১৩, তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ছয় এবং বোন শেখ রেহানার নামে পাঁচ মামলা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নামে ছয়, শেখ ফজলে নূর তাপসের নামে একটি, শেখ ফজলে শামস পরশের নামে তিনটি, আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর নামে তিনটিসহ অন্য আত্মীয়দের বেশকিছু মামলার তথ্য যুক্ত রয়েছে।
বণিক বার্তা
ব্যাংকে মেয়াদি আমানত রেখে ফুলেফেঁপে উঠছে সরকারি প্রতিষ্ঠান
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি তেল বিপণনকারী রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কোম্পানি লিমিটেড। ২০২৪ পঞ্জিকাবর্ষের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ব্যাংকে গচ্ছিত আমানতের সুদ বাবদ কোম্পানিটি আয় করেছে ২৪৯ কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ে এ বাবদ কোম্পানিটির আয় হয়েছিল ১৭২ কোটি টাকা। মূলত সুদহার বাড়তে থাকার প্রভাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির এ খাত থেকে আয় বেড়েছে প্রায় ৪৫ শতাংশ।
পদ্মা অয়েলের মতো কোম্পানিগুলোর মূল আয়ের উৎস হিসেবে ধরা হয় জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন বাবদ আয়কে। যদিও এরই মধ্যে পদ্মা অয়েলের ব্যাংকে গচ্ছিত আমানতের সুদ বাবদ আয় জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন হিসেবে করা আয়কে ছাড়িয়ে গেছে। কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটি জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশন থেকে আয় করেছে ১৬২ কোটি টাকা। আর আগের বছরে একই সময়ে এ বাবদ আয় হয়েছিল ১৩৬ কোটি টাকা। পদ্মা অয়েলের মতো রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানিগুলোর প্রতিটিরই আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস এখন ব্যাংকে জমা রাখা আমানতের সুদ।
দেশ রূপান্তর
প্রতিদিন গড়ে ৭৩টি অগ্নিকাণ্ড
২০২৪ সালে সারা দেশে ২৬ হাজার ৬৫৯টি ছোট-বড় অগ্নিকা- হয়েছে, যা দিনে গড়ে ৭৩টি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ¦লন্ত টুকরো, চুলা ও গ্যাসসংক্রান্ত কারণে আগুনের ঘটনা বেশি ঘটেছে। এতে সারা দেশে ৩৪১ জন দগ্ধ ও ১৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সমকাল
গুরুত্বপূর্ণ সরকারি কাজ আটকে যাচ্ছে ‘আমলাতন্ত্রে’
জনপ্রশাসন, আইনশৃঙ্খলাসহ সব খাতের খোলনলচে বদলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। তবে এই সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সাড়ে পাঁচ মাস পরও সরকারি অনেক কাজ যেন চলছে ‘কচ্ছপের পিঠে চেপে’। ডিসির পদায়ন, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার, বিনামূল্যের পাঠ্যবই বিতরণ, মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম কেনাকাটা, পদোন্নতিবঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বঞ্চনা নিরসনের মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আটকে আছে আমলাতান্ত্রিক গ্যাঁড়াকলে। খোদ সরকারের উপদেষ্টারাই বলছেন, সরকারের যে গতিতে কাজ করার কথা, সেভাবে করতে পারছে না আমলাদের অসহযোগিতার কারণে।
মানবজমিন
এস আলমের ছেলেসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ইসলামী ব্যাংক থেকে বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাতের অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান আহসানুল আলমসহ ৫২ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আহসানুল এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের (এস আলম) ছেলে। মঙ্গলবার দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ মামলাটি দায়ের করা হয়। একই দিন অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে সংস্থাটি।
দুপুরে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
কালের কণ্ঠ
আবাসন খাতের স্থবিরতায় নেই নতুন প্রকল্পের কাজ
দেশের আবাসন খাতে স্থবিরতা চলছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি, নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি এবং রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের কারণে রাজধানীতে ছোট ও মাঝারি ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি এক বছরের ব্যবধানে ২০ শতাংশ কমেছে। বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের বিক্রি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি কমে যাওয়ায় ছোট ও মাঝারি আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আর্থিক সংকটে পড়েছে।
যুগান্তর
দশ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ফাইল চাপা
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন ঋণখেলাপি হয়ে পড়েছে। প্রতিষ্ঠানটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ঋণের জন্য সরকারের দেওয়া গ্যারান্টির মেয়াদ পার হয়ে গেছে অনেক আগে। এরপরও প্রতিষ্ঠানটির খেলাপিসংক্রান্ত তথ্য দীর্ঘদিন ফাইলচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে, ঋণখেলাপি ঘোষণা করা হচ্ছে না। উলটো সরকারি সুবিধায় তাদের ঋণ অশ্রেণিকৃত করে রাখা হয়েছে। বড় অঙ্কের এই খেলাপিকে ‘স্বাভাবিক ঋণ’ হিসাবে উল্লেখ করে পাঁচটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক মিথ্যা রিপোর্ট দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবিতে। কাজটি করতে গিয়ে সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও কৃষি ব্যাংক মূলধন সংকট, প্রভিশন ঘাটতিসহ নানা সংকটে পড়ছে। একই সঙ্গে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের (ব্যাংক) সুনাম ক্ষুণ্নসহ ব্যবসার বাড়তি ব্যয় গুনতে হচ্ছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই সরকারি প্রতিষ্ঠানটির ঋণখেলাপির এ তথ্য ধামাচাপা দেওয়া হয়। ঋণ নেওয়ার পর সংস্থাটি কীভাবে খেলাপি হয়েছে এ বিষয়ে বিএফএসআইসি’র কাছে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা নেই। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে (এফআইডি) অবহিত করা হয়।
সমকাল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লকার তল্লাশি চায় দুদক
বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট কক্ষে রয়েছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা। এই কক্ষে রাষ্ট্রের মজুত স্বর্ণ, চোরাকারবারিদের কাছ থেকে উদ্ধার করা স্বর্ণ, ছাপানো টাকা ও বাজার থেকে প্রত্যাহার করা পুরোনো টাকা রাখা হয়। এখানে সাবেক ডেপুটি গভর্নরের দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর গোপন লকার খুলে দেখতে চাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বোচ্চ নিরাপদ ভল্ট কক্ষে শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিশেষ লকার দেখেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই সব লকারে কোটি কোটি টাকার অর্থ-সম্পদ মজুত রয়েছে। দুদক মনে করছে, অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থ-সম্পদ লকারে রাখা হয়েছে। লকার মালিকদের নামের তালিকাও দেখেছেন এই পরিচালক।
বণিক বার্তা
ভিয়েতনাম থেকে এক লাখ টন চাল আনছে সরকার
সরকারি মজুদ বাড়াতে ভিয়েতনাম থেকে এক লাখ টন আতপ চাল কেনা হচ্ছে। একই সঙ্গে ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ সার আনা হবে মরক্কো থেকে। সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে গতকাল সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এ দুই প্রস্তাবে সায় দেয়। এতে সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদ।
বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে নয় লাখ টন চাল আমদানির জন্য ‘অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি’ থেকে অনুমোদন নেয়া হয়। এরই আলোকে দেশের সরকারি খাদ্য মজুদ বাড়িয়ে সরকারি বিতরণ ব্যবস্থা সচল রাখার স্বার্থে এক লাখ টন আতপ চাল জিটুজি (সরকার থেকে সরকার) পদ্ধতিতে ভিয়েতনাম থেকে আমদানির সিদ্ধান্ত হয়।
এছাড়া হাসিনাকে নাস্তিক উল্লেখ!; অনিশ্চিত ট্রেন যাত্রা দুর্ভোগ ক্ষুব্ধ যাত্রীরা; নেতাকর্মীদের তারেক রহমান / জনবিচ্ছিন্ন হলে আমাদেরও ৫ আগস্টের পরিণতি হবে; নির্বাচনসহ দুই ইস্যুতে মাঠে নামছে বিএনপি; শিক্ষা উপদেষ্টা / সরকারকে না জানিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাবি; মাহফুজের পোস্ট / মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করা রাষ্ট্রের ভিত্তির সঙ্গে গাদ্দারি; ঘর নিরাপদ নয়, আস্থা ব্যাংকের লকারেই—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।