মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ ৩ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনাম: শ্রম আইন লঙ্ঘন: জামিনের মেয়াদ বাড়ল ড. ইউনূসের    ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ১৩    ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষে নিহত ২    ফরিদপুরে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১১    তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে উদীচী    মঙ্গলবার আদালতের কাছে স্থায়ী জামিন চাইবেন ইউনূস    তাপপ্রবাহ থেকে শিশুদের রক্ষায় রোদে না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে কুশীলবদের খুঁজে বের করতে হবে: উৎপল দাস
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২, ১০:২০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

১৫ আগস্ট থেকে শুরু করে পুরো আগস্ট মাস জুড়ে রয়েছে ষড়যন্ত্রের অন্তরালে। বঙ্গবন্ধু জন্মেছিল বলেই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছিলাম এবং স্বাধীন দেশে বসবাস করতে পেরেছি। কিন্তু সেই স্বাধীন দেশে তিনি বেশি দিন টিকতে পারেনি, এমনকি তাঁর পুরো পরিবারের প্রত্যেক সদস্য আমাদের স্বাধীনতার জন্য জীবনের শেষ বিন্দু পর্যন্ত লড়ে গিয়েছিলেন।  এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে কারা ছিল, কারা জড়িত ছিল, তাদের চিহ্নিত করা উচিৎ। 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৭৯৪তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহিনূর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ভোরের পাতার বিশেষ প্রতিনিধি উৎপল দাস।

উৎপল দাস বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হন। ঘটনার প্রায় ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন  করে আসছে। কিন্তু ২০০২ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার এসে জাতীয় শোক দিবস পালন বাতিল করে। পরবর্তীতে হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস হিসাবে পুনর্বহাল করে। তারপর থেকে দিনটি যথাযথ মর্যাদার সাথে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। সদ্য স্বাধীন ও নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশকে অকার্যকর ও ভণ্ডুল করার লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সপরিবারে জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকাণ্ড ছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় যে পাকিস্তান এবং পৃষ্ঠপোষকরা পরাজিত হয়েছিল, তাদের পরাজয়ের চরম প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল বাংলাদেশের  স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে হত্যার জন্য। এই বাংলাদেশকে আবারও পরাধীন রাষ্ট্র তৈরি করার জন্যই। এই হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত সাবেক সেনাসদস্যদের বিচার হলেও এর পেছনের রাজনীতি এবং ষড়যন্ত্রের বিষয়ে এখনো তদন্ত অপেক্ষাধীন। সামরিক বাহিনীর বিপথগামী কিছু অফিসার ও সৈনিকই শুধু এই ন্যক্কারজনক হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এর পেছনে অনেক বড় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র কাজ করেছে।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]