শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০

শিরোনাম: মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির    মৎস খাতে বাংলাদেশকে ১৭২ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছে জাপান     আইসিসির এলিট প্যানেলে যুক্ত হলেন আম্পায়ার সৈকত    জেনে নিন আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস    শুক্রবার নাগাদ আসতে পারে ভারতের পেঁয়াজ    বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: কাদের    বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
এবার রানির কাছে ক্ষমা চাইলেন বরিস জনসন
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: শনিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২২, ১১:৩৯ এএম আপডেট: ১৫.০১.২০২২ ১১:৪৯ এএম | অনলাইন সংস্করণ

যুক্তরাজ্যের প্রিন্স ফিলিপের শেষকৃত্যানুষ্ঠানের আগের সন্ধ্যায় কর্মীদের দুটি পার্টির আয়োজনের ঘটনায় রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

গত বছরের ১৭ এপ্রিল ফিলিপের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। এর আগের সন্ধ্যায় বরিস জনসনের যোগাযোগবিষয়ক পরিচালক জেমস স্ল্যাকের বিদায় উপলক্ষে ওই আয়োজন করা হয়, যদিও ফিলিপের মৃত্যুতে জাতীয় শোক চলছিল।

এ খবর প্রথম প্রকাশ করে দ্য টেলিগ্রাফ। এতে বলা হয়, ওই উৎসব আয়োজনে পানাহারের ব্যবস্থা ছিল, ছিল নাচের আয়োজন। তবে প্রধানমন্ত্রী এসব অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। 

প্রধানমন্ত্রীর এক মুখপাত্র বলেন, যখন শোক পালন করা হচ্ছিল, তখন এমন আয়োজন গভীর অনুতাপের।

এদিকে বরিস এ আয়োজনে ছিলেন না ঠিকই; কিন্তু করোনার বিধিনিষেধ ভেঙে ডাউনিং স্ট্রিটে তিনিও এমন পানাহারের আয়োজন করেছিলেন। এ কারণে সর্বশেষ দুটি অনুষ্ঠানের পর চটেছে বিরোধী দলগুলো। তারা প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের কর্মীদের আচরণ ও শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে রানির একাকী বসে থাকার ঘটনার তুলনা করছেন।

দেশটির প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টি, লিবারেল ডেমোক্র্যাটস ও স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির পক্ষ থেকে বরিসের পদত্যাগ দাবি করা হয়েছে। এ ছাড়া বরিসের দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতারাও তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন।

যদিও প্রধানমন্ত্রী এ নিয়ে পার্লামেন্টের হাউস অব কমন্সে ক্ষমা চেয়েছেন, তারপরও পদত্যাগের দাবি উঠছেই।

এ প্রসঙ্গে কনজারভেটিভ পার্টির স্কটল্যান্ডের নেতা ডগলাস রোস বলেন, বরিস জনসন একজন প্রধানমন্ত্রী। এটা তাঁর সরকার, যারা কিনা আইন বাস্তবায়নে কাজ করছে। কিন্তু যে ধরনের কাজ করেছেন, সে জন্য তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।



রোস বলেন, তিনি ‘১৯২২ কমিটির’ কাছে লিখবেন, যাতে বরিসের নেতৃত্ব নিয়ে আস্থা ভোটের আয়োজন করা হয়।

১৯২২ কমিটি মূলত কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্ব নির্বাচনে কাজ করে থাকে। এর আনুষ্ঠানিক নাম কনজারভেটিভ প্রাইভেট মেম্বারস কমিটি। এ কমিটির কাছে যদি দলটির ৫৪ জন আইনপ্রণেতা চিঠি লেখেন, তবে বরিসের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

বরিসের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবেন—এমন আইনপ্রণেতার সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। 

পঞ্চম আইনপ্রণেতা হিসেবে এ দলে যোগ দিয়েছেন এন্ড্রু ব্রিজেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছেন, ১৯২২ কমিটির কাছে তিনিও চিঠি লিখবেন আস্থা ভোট আয়োজনের জন্য।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]