শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০

শিরোনাম: মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির    মৎস খাতে বাংলাদেশকে ১৭২ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছে জাপান     আইসিসির এলিট প্যানেলে যুক্ত হলেন আম্পায়ার সৈকত    জেনে নিন আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস    শুক্রবার নাগাদ আসতে পারে ভারতের পেঁয়াজ    বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: কাদের    বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে
#বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষণজন্মা মহামানব: ড. বীরেন শিকদার। #বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় চরিত্রই পাল্টে দেওয়া হয়েছিল: মে. জে. (অব.) আব্দুর রশিদ। #ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের দরজা সবার জন্য সব সময় খোলা থাকতো: শাওন মাহমুদ। #বঙ্গবন্ধু কন্যার জন্যই প্রবাসে গর্বিত জাতি হিসেবে পরিচয় দিতে পারছি: আহমেদ ফিরোজ।
সিনিয়র প্রতিবেদক
প্রকাশ: শনিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২১, ১১:০১ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে বেঁচে আছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কারাগারে বন্দি ছিলেন। কিন্তু তাঁর নির্দেশেই নিরস্ত্র বাঙালি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে একটি সুপ্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীকে পরাজিত করেছিল বীর বাঙালিরা। এরপর বঙ্গবন্ধুকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে সপরিবারে হত্যা করলেও তাঁর আদর্শকে হত্যা করা সম্ভব হয়নি। তিনি অবিনশ্বর বাঙালির হৃদয়ে।

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ৪৩১তম পর্বে শনিবার (১৪ আগস্ট) এসব কথা বলেন আলোচকরা। ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য, সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার, নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও সামরিক গবেষক মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ, শহীদ বুদ্ধিজীবী আলতাফ মাহমুদের কন্যা শাওন মাহমুদ এবং আন্তজার্তিক বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মহাসচিব আহমেদ ফিরোজ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ। 

ড. বীরেন শিকদার বলেন, আমি অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের সকল শাহাদাতবরণকারী সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। তাঁর জন্ম না হলে আমরা বীরের জাতি হিসেবে পরিচয় দিতে পারতাম না। বাংলাদেশের জন্মের সাথে তাঁর সংগ্রামী চেতনা ও বাঙালি জাতীয়তাবোধ সেই  ছোটবেলা থেকেই দেখেছি। বঙ্গবন্ধুর জীবন পাঠ করলে আমরা দেখতে পাই, ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য। বাঙালিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি বলেই তিনি জাতির পিতা। পৃথিবীতে এমন মহামানবের জন্ম হয় ক্ষণকালেই। যে ভাষণটি বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা নিষিদ্ধ করেছিল, সেটিই এখন বিশ্বসেরা সম্পদে পরিণত হয়েছে। আমরা একদিক দিয়ে সৌভাগ্যবান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপায় বেঁচে যান। আজকের সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে বিস্ময়কর উন্নয়ন করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তোলার জন্য বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হেনরি কিসিৎঞ্জার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়ি বলেছিল, তখন বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়াতে ভূউপগ্রহের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছিলেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনার কঠিন সময় পার করেও দেশবাসীকে ভালো রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা পরিণত করার লক্ষে শেখ হাসিনার হাতকে আমাদের একসঙ্গে কাজ করে যেতে হবে। 



মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রশিদ বলেন, অনুষ্ঠানের উপস্থাপক হিসেবে নাসির উদ্দিন যে প্রশ্নটি করলেন, বঙ্গবন্ধুকে কেন সপরিবারে হত্যা করা হলো? এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। আমি বিশ্বাস করি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের ৯৫ হাজার সৈন্য যখন আত্মসমর্পণ করেছিল, তখন থেকেই তারা বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের বিজয় মেনে নিতে পারেনি। তারাই কুশীলবদের সাথে মিশে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র করে পরিকল্পনা করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়েই যখন বাংলাদেশ চলমান ছিল, তারাই ১৬ ডিসেম্বরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীরা মনে করতো, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে তাঁর আদর্শেই বাংলাদেশ চলবে। আপনি যদি ’৭৫ পরবর্তী সময়কে যদি একটু ভালোভাবে খেয়াল করেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশকে মিনি পাকিস্তানে পরিণত করেছিল। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় চরিত্রই পরিবর্তন করে দিয়েছিল। আমরা তখন বঙ্গবন্ধু হত্যার কুশীলবদের ঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের সময়েও খন্দকার মোশতাক বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কাজ করেছিল, খুনি জিয়াও মুক্তিযুদ্ধের সময়ও পাকিস্তানি অনুচর ছিল। পর্দার অন্তরালে যারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে কলকাঠি নেড়েছেন তাদেরই প্রমাণ করতে হবে তারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল না। বঙ্গবন্ধু আমাদের আত্মপরিচয় দিয়ে গেছেন। বাঙালি হিসাবে আমাদের ব্যর্থতা বঙ্গবন্ধুকে আমাদের রক্ষা করতে পারিনি। তিনি বেঁচে থাকলে আমরা অনেক আগেই জাতি হিসাবে হিমালয়সম উচ্চতায় পৌঁছাতে পারতাম। এখনো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা যেভাবে তাঁর আদর্শকে নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে তাকে রক্ষা করতে পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সময় রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার সঙ্গে অনেকের ব্যর্থতা ছিল, সেক্ষেত্রে অনেকেই চোখ বন্ধ করেছিলেন। সে প্রশ্নের জবাবও তাদেরকেই দিতে হবে। কেন তারা বঙ্গবন্ধুকে রক্ষা করতে পারেনি। আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ বাংলাদেশ গড়তে হলে দেশি বিদেশী সকল অনুচর ও ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে নতুন প্রজন্মকে কৌশল গ্রহণ করতে পারলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে এবং সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে।  

শাওন মাহমুদ বলেন, আজকে যে সময়টাতে কথা বলছি, শহীদ পরিবারের সন্তান হিসাবে আমাদের জীবনে বিশেষ কয়েকটি শোকের দিন থাকে, সেই দিনগুলো আমরা স্বাভাবিক থাকতে পারি না। ১৪ আগস্ট আমাদের কাছে অস্বাভাবিক রাত। আমি মনে করি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমার বাবা মায়ের পিতা, আমার পিতা, আমার সন্তানেরও পিতা। এই জায়গায় কোনো দ্বিধা ও বিভক্তি থাকার সুযোগ নেই। বঙ্গবন্ধু শিক্ষাবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব, বুদ্ধিজীবীদের সাথে পরামর্শ করেই আন্দোলন সংগ্রামের পরিকল্পনা করতেন। আমার বাবা শহীদ আলতাফ মাহমুদের প্রায় প্রতিটি লেখাতেই বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পাই। বাবার বইয়েতে আমি একটি সুখের স্মৃতি বলছি আজ, ছায়ানৃত্য নাটক লিখেছিলেন আমার বাবা। সেখানে বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পেয়েছি। ১৯৬২ সালের একটি ছবিতেও আমি বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পাই অমর একুশের একটি অনুষ্ঠানের ছবিতে। আমি আগামী প্রজন্মের কাছে একটাই অনুরোধ করবো, আকার্ইভগুলোকে সমৃদ্ধ করতে হবে। ছোটবেলা থেকেই আমাদের শিক্ষাটা গুরুত্ব দিয়ে নিতে হবে। মায়ের মুখে শুনিেছ, তখন আমি অনেক ছোট। মা বলেছেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের দরজাটা সব সময় খোলা থাকতো। বঙ্গবন্ধু বাড়িতে না থাকলেও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ঘরে যা থাকতো তাই দিয়ে খাওয়াতেন। মাত্র ২২ বছরের আমার মাকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তোর কি লাগবে? মা পড়াশোনা করতে চেয়েছিলেন। স্বাধীন দেশে আমরা শহীদ পরিবারের সদস্যরা যারা ঢাকায় ছিলাম তারা খড় কোটার মতো ভেসে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু আমাদের বিশাল বাড়ি দিয়েছিলেন। ৭৫ এর পরে আমাদের জীবনে বিভিষীকাময় সময় পার করতে হয়েছে। আমাদের বাড়ি থেকে দুইবার বাড়ি থেকে পুলিশ উচ্ছেদ করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে আমি হাসু বুবু বলেই ডাকি। তিনি আছেন বলেই আমরা এখনো হাল ছাড়ি নাই। আমাদের সকল আবদার তার কাছেই বলতে পারি। 

আহমেদ ফিরোজ বলেন, ‘সমবতে সকলরে মত আমিও গোলাপ ফুল খুব ভালোবাসি,..আমাকে বলেছে, আমি যেন কবিতায় শেখ মুজিবের কথা বলি’ কবিতার লাইনটি দিয়েই আমি আজকের অনুষ্ঠানে কথা বলতে চাই। আগস্ট মাস মানেই আমাদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণের মাস। আমরা কখনো ভাবিনি, আগস্ট মাসটাকে এভাবে পালন করতে হবে। যে নেতার জন্ম না হলে আমরা প্রবাসে গর্বিত বাঙালি পরিচয় দিতে পারতাম না। যে নেতা টুঙ্গিপাড়ার সেই খোকা থেকে মুজিব ভাই, বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা হয়ে উঠেছিলেন। আমরা এমন এক জাতি যারা কলঙ্কের কালিমা লেপন করে দিলাম তাকে ও তাঁর পরিবারকে। তাঁর ডাকেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। বাংলাদেশ জন্মের অনেকগুলো প্রেক্ষাপট তৈরি করতে হয়েছে। একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণ, সুমহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটা লাল সবুজের পতাকা পেয়েছি, বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেয়েছি। নতুন প্রজন্মের কাছে যারা ইতিহাস বিকৃতি করেছিল, তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। মহান আল্লাহ হয়তো জানতেন, বঙ্গবন্ধু মারা যাবেন, তবে বঙ্গবন্ধুর অসম্পূর্ণ কাজগুলো করার জন্যই শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানাকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। ১৯৯০ সালে আমি যখন অস্ট্রিয়াতে আসি তখন বাংলাদেশকে কেউ চিনতো না, তখন আমাদের কেউ চিনতো না। কিন্তু এখন বাংলাদেশের পরিচয় দিলে তারা বলে, তাদের পোশাকটা বাংলাদেশের। এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আমার সাথে বঙ্গবন্ধুর ৬ থকে ৭ বার দেখা হয়েছিল। আমি তখন নারায়ণগঞ্জ মহকুমার রোভার স্কাউটের লিডার ছিলাম। বঙ্গবন্ধুকে গার্ড অব অনার দিয়েছি। 

অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে সঞ্চালক সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ অতিথি আন্তজার্তিক বঙ্গবন্ধু ফান্ডেশনের মহাসিচব আহমেদ ফিরোজের বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ দিয়ে গেছেন। যতদিন তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আছে, ততদিন আমরা নিরাপদ আছি।

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »


আরও সংবাদ   বিষয়:  ভোরের পাতা সংলাপ   বঙ্গবন্ধু   







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]