ফখরুল বলেন, হাসপাতালগুলোতে বেড নেই, অক্সিজেন নেই, আইসিইউ বেড নেই এবং ঔষধ নেই-এই একটা অবস্থা সরকার সৃষ্টি করেছে। এর ভয়াবহতায় জনগনের জীবন আজকে বিপন্ন। করোনা হবে চিকিৎসা পাবে না, ভুল চিকিৎসা হবে, গরীব মানুষ চিকিৎসার অভাবে রাস্তায় পড়ে থাকবে এটা মেনে নেয়া যায় না।
তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য লকডাউনে আমরা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে এককালীন ১৫ হাজার টাকা অনুদান দেওয়া জন্য সরকারকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিন্তু সরকার আমাদের সেই প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি। অথচ পত্রিকায় খবর হয়েছে সরকারের ২৮ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনার শতকরা ৮৬ শতাংশ ভুয়া। এছাড়া সরকারি প্রণোদনা পাওয়ার জন্য যাদের নাম দেওয়া হয়েছে তাদের অধিকাংশ ছিল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, আমাদের দায়িত্বটা বেশি, কারণ বিএনপিকেই এর (সরকারকে সরানোর) নেতৃত্ব নিতে হবে। সেজন্য যেটা প্রয়োজন- আমাদের কখনো হতাশ হওয়া যাবে না, হতাশা ও ব্যর্থতা নিয়ে এগুনো যাবে না। আমাদের অবশ্যই আশাবাদী ও জনগণকে সংগঠিত করতে হবে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সেই লক্ষ্যে কাজ করছেন। অনেক বাধা-বিপত্তি, অনেক সুবিধা-অসুবিধার মধ্যেও কাজ হচ্ছে। সেই কাজগুলোকে আমাদের একত্রিত করতে হবে।
ভোরের পাতা/কে