বৃহস্পতিবারের টেলিফোনে আলাপে খাসোগজি হত্যাকাণ্ড এবং যুবরাজ মোহাম্মদ নিয়ে কোনো কথা হয়েছে কিনা তা হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে বলা হয়নি।
তবে এক বিবৃতিতে বলা হয় - প্রেসিডেন্ট বাইডেন 'আইনের শাসন এবং সার্বজনীন মানবাধিকারের' প্রতি তার শক্ত অঙ্গীকারের কথা বলেছেন।
হোয়াইট হাউজের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লুজাইন আল হাথলুল সহ বেশ ক'জন সৌদি মানবাধিকার কর্মীর কারামুক্তিকে বাইডেন 'ইতিবাচক' অগ্রগতি হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন।
তিন বছর পর এ মাসেই নারী অধিকারকর্মী মিস হাথলুলকে ছাড়া হয় - যদিও তার ওপর শর্ত দেয়া হয়েছে যে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না এবং মিডিয়ার সাথেও কথা বলতে পারবেন না।
দুই নেতা 'সৌদি আরব এবং আমেরিকার মধ্যে দীর্ঘ সহযোগিতার সম্পর্ক এবং ইরান সমর্থিত বিভিন্ন গোষ্ঠী সৌদি নিরাপত্তার প্রতি যে হুমকি তৈরি করেছে' তা নিয়ে কথা বলেন।
গতানুগতিক এই বিবৃতিকে অবশ্য তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না পর্যবেক্ষক এবং সাংবাদিকরা।
তাদের চোখ এখন খাসোগজি হত্যার ওপর সিআইএর রিপোর্টে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে কি থাকবে এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে বাইডেন কি পথ নেবেন - সেদিকেই।