শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ৬ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনাম: ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে    ইরানে পাল্টা হামলা করল ইসরায়েল    ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র    স্বর্ণের দাম ফের বাড়ল    বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল, খোলা তেলে কমল    বিএনপি নেতারা সন্ত্রাসীদের সুরক্ষা দেওয়ার অপচেষ্টা করছে: কাদের    উপজেলা নির্বাচন : এমপি-মন্ত্রীদের সন্তান ও আত্মীয়রা প্রার্থী হতে পারবেন না   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
দুর্জয় সাহসের প্রতীক বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা
স্বপন কুমার সাহা
প্রকাশ: সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১, ১:৫০ এএম | অনলাইন সংস্করণ

দুর্জয় সাহসের প্রতীক বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা

দুর্জয় সাহসের প্রতীক বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সফল ও সাহসী কন্যা শেখ হাসিনার ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশ শাসনের ১২ বছর বা এক যুগ পূর্ণ হলো গত ৬ জানুয়ারি। তিনি এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন। অর্থাৎ ১৭ বছর ক্ষমতায়। ‘বঙ্গকন্যা’ শেখ হাসিনা বাঙালির হাজার বছরের প্রকৃত কন্যা হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার পরিবারের প্রায় সব সদস্যসহ হত্যার ২১ বছর পর প্রতিকূল অবস্থা জয় করে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রথম রাষ্ট্রক্ষমতায় আসেন।

১৫ আগস্ট নৃশংস হত্যাকা-ের সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় বেঁচে যান। ছয় বছর ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপনের পর দেশে ফিরে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে গণতান্ত্রিক আন্দোলন, সংগ্রাম, কারাবরণ, হয়রানি ও হত্যাচেষ্টার শিকার হওয়ার পর শেখ হাসিনা প্রথমবার ক্ষমতায় আসেন ১৯৯৬ সালে। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনা বিচলিত হননি, তিনি রাজনৈতিক দূরদর্শিতা নিয়ে সাহসের সঙ্গে জনগণের ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জয়যুক্ত হন এবং একাত্তরে পরাজিত শক্তির নানামুখী ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও ১৯৯৬ সালে নির্বাচনে দেশ পরিচালনায় জনগণের রায় পান। তার সরকারকে উৎখাত করা কিংবা তিনি যাতে সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা করতে না পারেন প্রভুদের নির্দেশে সে চেষ্টা কম হয়নি। কিন্তু প্রচ- সাহস, ধৈর্য, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রতি অবিচল আস্থার কারণে শেখ হাসিনা সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে সক্ষম হন। দেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নের গতি রুদ্ধ করে জনগণের মধ্যে হতাশা সৃষ্টির জন্য এসব ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রতি দৃষ্টিপাত করলে আমরা লক্ষ করি, তার দীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামে পাকিস্তানি কারাগারে কেটেছে তার যৌবনের দীর্ঘ সময়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাকে কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে শোষণ থেকে মুক্ত করে তাদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে তিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলন করেছেন, জনগণের প্রতি ছিল তার পূর্ণ আস্থা। তাই পর্যায়ক্রমে কৌশলগতভাবে গণতান্ত্রিক আন্দোলন পরিচালনা করেছেন, পাকিস্তানি শাসকদের অধীনে সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। যাতে পাকিস্তানি শাসকরা তাকে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের নেতা হিসেবে চিহ্নিত করতে না পারে। বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশসমূহ এবং নেতারা অনুধাবন করতে পেরেছিলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা নন, কিন্তু ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে স্বাধীনতা ঘোষণায় বাধ্য হয়েছেন। আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণার আগে ৭ মার্চ তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে তার ঐতিহাসিক ভাষণে দীর্ঘ গণতান্ত্রিক আন্দোলনের বিভিন্ন দিক, পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করা সত্ত্বেও ক্ষমতা হস্তান্তর না করার বিষয়টি অত্যন্ত যৌক্তিকভাবে তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের দীর্ঘ কাক্সিক্ষত স্বাধীনতা অর্জনে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াইয়ের ডাক দেন।


 
৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ২১ মিনিটের মহাকাব্যিক ভাষণ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষকে নতুনভাবে শুধু উজ্জীবিতই করেনি, পাকিস্তানি সামরিক শাসকদের হাত থেকে দেশকে স্বাধীন করতে শপথগ্রহণেও অনুপ্রাণিত করে। রেসকোর্স ময়দান থেকে নতুন উদ্দীপনায় জনগণ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলন শুরু করতে নিজ নিজ এলাকায় ছুটে যান। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের পর বিশ্ব মানচিত্রে নতুন স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

বঙ্গবন্ধু ছিলেন আপাদমস্তক একজন খাঁটি বাঙালি। তার শারীরিক গঠন, আচার-আচরণ, কথা বলার ধরন, পোশাক-পরিচ্ছদ এবং খাদ্যগ্রহণÑ সবই বাঙালি চরিত্রের সব বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে। বলতে দ্বিধা নেই, তিনি একজন সাচ্চা জাতীয়তাবাদী বাঙালি নেতা, যিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হিসেবে খ্যাত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তান। বঙ্গবন্ধু আমাদের গর্ব ও সম্মানের, দেশে-বিদেশে আমাদের মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তানকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি।

বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম ও প্রজ্ঞার যোগ্য উত্তরসূরি শেখ হাসিনা নানা ষড়যন্ত্র এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ সত্ত্বেও বিশ্বে বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সর্বাত্মক উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছেন। এ লক্ষ্যে তিনি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞা কোটি কোটি বাঙালির মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলার কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে তাকে পৌঁছে দেবে। আমি মনে করি, শেখ হাসিনা বাঙালির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ কন্যা। তাই আমি তাকে ‘বঙ্গকন্যা’ নামে অভিহিত করে সম্মান জানাতে চাই। গত ২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিনে আমি তাকে সেই অভিধায় ভূষিত করি, সেই দিনটি ছিল বিশ্বকন্যা দিবস।

কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বিশ্বে অর্থনৈতিক অগ্রগতি স্তব্ধ হয়ে গেছে, সাময়িকভাবে ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়ন। বাংলাদেশও ব্যতিক্রম নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু বঙ্গকন্যা মানুষকে গভীর সংকটে পড়তে দেননি, পেশা নির্বিশেষে অর্থনৈতিকভাবে প্রতিটি কর্মহীন পরিবারকে রক্ষায় এগিয়ে এসেছেন। অর্থনীতির প্রতিটি খাতে প্রণোদনা দিয়েছেন, যাতে দেশের গতিশীলতা অক্ষুণœ থাকে। কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এভাবে গোটা বিশ্বের দৃষ্টি কেড়ে নিয়েছেন। শুধু কোভিড-১৯ নয়, বাংলাদেশ দীর্ঘ সময় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ৩১ জেলায়। এসব জেলার মানুষ ব্যাপকভাবে দুর্ভোগের শিকার হয়েছে। তারা ঘরবাড়ি হারিয়েছে, কৃষিসম্পদের ক্ষতি হয়েছে, সড়ক ও কালভার্টগুলো বিধ্বস্ত হয়েছে। বন্যাদুর্গত মানুষ জেলার বিভিন্ন ¯ু‹ল-কলেজের উঁচু ভবন ও উঁচু স্থানে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু সর্বশক্তিমানের কৃপায় একজন মানুষেরও ক্ষুধায় মৃত্যু হয়নি। প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট সংকট যথাযথভাবে মোকাবিলা করার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে। বিদেশি মুদ্রার মজুদ (বর্তমানে ৪২ বিলিয়ন) এবং প্রবৃদ্ধির হার প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দেশের এগিয়ে থাকার পরিচয় বহন করে। এশিয়ায় অনেক দেশের পক্ষেই তা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে বঙ্গকন্যার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার কারণে।

কোভিড-১৯ মহামারী এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত অক্লান্তভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, সংকট নিরসনে দ্রুত সিদ্ধান্ত ও ব্যবস্থাগ্রহণ করেন। মানুষের মৌলিক প্রয়োজনগুলো হচ্ছেÑ খাদ্য, বাসস্থান, বস্ত্র, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য- স্বাধীনতা অর্জনের পর এগুলো পূরণই ছিল বঙ্গবন্ধুর মূল লক্ষ্য। উত্তরাধিকার সূত্রে শেখ হাসিনার লক্ষ্যও তাই, মানুষের এই মৌলিক চাহিদা পূরণে তিনি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে তিনি গৃহহীন দরিদ্র মানুষের গৃহের ব্যবস্থা করতে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। দরিদ্র মানুষের মধ্যে দশ টাকা মূল্যে চাল বিতরণ করা হয়েছে। শিক্ষা খাতে ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করতে বিনামূল্যে বই বিতরণ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য খাতে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবা বিস্তৃত হয়েছে। আমাদের দরিদ্র জনগণ সস্তা দামে কাপড়চোপড় পাচ্ছেন। এর অর্থ হচ্ছে, জনগণের মৌলিক চাহিদার সবই পূরণ হচ্ছে।



সর্বশেষ পদ্মা সেতু বঙ্গকন্যার দৃঢ়প্রত্যয় ও মাথা নত না করার শ্রেষ্ঠ নজির। বিশ্বব্যাংক ভিত্তিহীন দুর্নীতির অভিযোগ তুলে অর্থায়ন বন্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু বঙ্গকন্যা মাথা নত করেননি। নিজস্ব অর্থায়নে আজ পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। ইস্পাতকঠিন আস্থা ও দৃঢ়তা ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। কর্ণফুলী টানেল আরেক দুঃসাহসের প্রতীক। এই টানেলের কাজও দ্রুত এগিয়ে চলেছে। খুলে যাচ্ছে অর্থনৈতিক অগ্রগতির দরজা একের পর এক। ঢাকা মহানগরীতে মেট্রো চলবে, এ ছিল স্বপ্ন। সেই স্বপ্নও আজ বাস্তবায়নের পথে। পাল্টে যাচ্ছে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার চিত্র। বাংলাদেশের কোনো অংশই অবহেলিত থাকছে না। বাঙালির দুর্জয় সাহস বঙ্গকন্যার মধ্যেই প্রতিফলিত হয়েছে।

প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে ফোর্বসের মূল্যায়নে শেখ হাসিনা বিশ্বের ক্ষমতাধর নারীদের মধ্যে ৩৯তম বলে স্বীকৃত হয়েছেন। সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও অত্যাচারিত ও নির্যাতিত প্রায় ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের মাটিতে আশ্রয় দিয়েছেন তিনি, তাদের দুঃখ-দুর্দশা নিরসনে চেষ্টা করছেন। তাদের যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বদেশে ফেরত পাঠাতে তার আন্তরিক প্রচেষ্টা আন্তর্জাতিক পরিম-লে প্রশংসা পেয়েছে। তিনি ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ বা মানবতার জননীরূপে সম্মানিত হয়েছেন। এ ছাড়া নানা মানবিক তৎপরতার জন্য আন্তর্জাতিক ও স্থানীয় অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনাকে সম্মানজনক উপাধিতে ভূষিত করেছে। গর্বের সঙ্গে বলতে হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বের কারণে নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে শীর্ষে।

আমি বিশ্বাস করি, অঙ্গীকারবদ্ধ দৃঢ়প্রত্যয়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণে অবশ্যই সক্ষম হবেন এবং বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করবেন। একদিন যে দেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলা হয়েছিল, সে দেশ অবশ্যই শেখ হাসিনার সাহসী ও প্রতিশ্রুতিশীল নেতৃত্বে উন্নয়নের শিখরে পৌঁছবে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]